প্রথম দিনের শুনানিতে ১১ প্রিসাইডিং অফিসার, ৬৬ জন সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার, ৫৫ জন পোলিং এজেন্ট (প্রত্যেক প্রার্থীর পক্ষ থেকে), গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ ১৩৬ জনের শুনানি কার্যক্রম চলছে।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার পর গাইবান্ধা সার্কিট হাউসে তদন্ত কমিটির সদস্যরা একে একে সবার কাছ থেকে সে দিনের ঘটনার বর্ণনা শুনছেন। এর আগে গতকাল সোমবার রাতে ইসির গঠিত কমিটির তদন্ত কমিটির সদস্যরা গাইবান্ধা সার্কিট হাউজে রাত্রীযাপন করেন।
আগামীকাল বুধবার (১৯ অক্টোবর) উপজেলা সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সভাকক্ষে ৪০ জন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, ২৭৮ জন সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, ২০০ জন পোলিং এজেন্ট (প্রত্যেক প্রার্থীর পক্ষে), সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা, সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরদার মোস্তফা শাহিন, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মতিউর রহমানসহ ৫২২ জনের শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
আর বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) গাইবান্ধা সার্কিট হাউজে পাঁচ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী, ১৭ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, বিজিবি ও র্যাবের কমান্ডিং অফিসার দুইজন, রিটার্নিং অফিসার সাইফুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম এবং জেলা প্রশাসক মো. অলিউর রহমানসহ ২৭ জনের শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
শুনানির প্রথম দুই দিন স্থানীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং মিডিয়া ব্যক্তিরাও উপস্থিত থাকবেন বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ইসি। সর্বমোট ৬৮৫ জন ব্যাক্তিকে শুনানির আওতায় নিয়ে আসার মধ্য দিয়ে এ আসনের উপ-নির্বাচনের ‘ব্যাপক অনিয়ম’ খতিয়ে দেখতে চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
Leave a Reply