1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০৩:০৫ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
বরিশাল মহানগর দায়রা জজ আদালতে দীর্ঘ ১২ বছর পর নব-নিযুক্ত বিচারকের যোগদান আন্দারমানিকে সন্ত্রাসী লিটন বিশ্বাসের হামলায় তিন গৃহবধু আহত গরুর হাটে গরু বিক্রেতাকে পিটিয়ে জখমের অভিযোগ বরিশালে কালচারাল অফিসার ‘অসিত বরণ দাশ’কে’ বিতর্কিত করার চক্রান্ত জিয়াউদ্দিন সিকদারকে বরিশাল মহানগর বাস্তহারা দলের শুভেচ্ছা যাত্রীসেবা নিশ্চিতে কঠোর জিয়াউদ্দিন সিকদার, ভাঁসছেন প্রশংসায়! জিয়াউদ্দিন সিকদারকে নগর বাস্তহারা দলের শুভেচ্ছা বাউফলে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ইট বাটার শ্রমিককে মারধরের অভিযোগ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান তলাবিহীন দেশকে স্বনির্ভর রাষ্ট্রে পরিণত করেন- রহমাতুল্লাহ নগরীর রূপাতলী আজিজিয়া হাউজিংয়ে প্রকৃত মালিককে হয়রানি করে জমি দখলের পায়তারা

কর্মকর্তাদের গাফিলতিতে বিদ্যুৎ বিপর্যয়, দাবি পিজিসিবির

  • প্রকাশিত : রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২২
  • ১২৮ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
নিজস্ব প্রতিবেদক // বিদ্যুতের জাতীয় গ্রিড বিপর্যয়ের পেছনে ৬টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির কর্মকর্তাদের গাফিলতিকে দায়ী করছে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)।

গত ৪ অক্টোবরের গ্রিড বিপর্যয়ের ঘটনায় গঠিত পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনার দিন সকাল থেকে ক্রমাগত ৬০০ বার ফোন করা হলেও লোড কমায়নি তারা। ওই বিপর্যয়ের জেরে, এখনো কয়েক ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের দুর্ভোগে ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষ।

৪ অক্টোবর, সকাল ৮ টা থেকে বিদ্যুতের বাড়তি চাহিদা দেখা দেয়। লোড কমাতে সেদিন দুপুর ২ টা ৫ মিনিট পর্যন্ত ৬ বিতরণ কোম্পানিকে ৬০০ বার ফোন করে পিজিসিবির সংস্থা এনএলডিসি। কিন্তু এতে কর্ণপাত করেনি বিতরণ কোম্পানিগুলো। কমায়নি লোড। এসব ফোনকলের রেকর্ডও আছে পিজিসিবির কাছে।

সেদিন গ্রিড ফ্রিকোয়েন্সি ছিলো বিপজ্জনক। কারণ ফ্রিকোয়েন্সি ৫১ হার্জ থাকার কথা থাকলে ছিলো ৫০ এর মতো। যা সারাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণ ব্যবস্থার জন্য খুবই ঝুকিপূর্ণ।

বিতরণ কোম্পানিগুলো লোড না কমানোয় ২টা ২ মিনিটেই গ্রিড লাইন বন্ধের উপক্রম হয়। তখন ফ্রিকোয়েন্সি ছিলো ৪৯ দশমিক ৮ হার্জ। কিন্তু সেই দফায় বিপর্যয় ঘটেনি। এরপর তিন মিনিট পার হলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি সংশ্লিষ্টরা। ফলে ২ টা ৫ মিনিটে বন্ধ হয়ে যায় পূর্বাঞ্চলের বিদ্যুৎ সরবরাহ। ভোগান্তিতে পড়ে দেশের অর্ধেকের বেশি এলাকার মানুষ।

ডেসকোর এমডি জানান, পিজিসিবির অভিযোগ মোটেও ঠিক নয়। কারণ এ ধরনের ফিকোয়ন্সি ওঠানামা সব সময় হয়। আমরা আলাপ করে ব্যবস্থা নেই। পিজিসিবির অন্য কোন কারণে হয়েছে। ওই টা তদন্ত করা দরকার।

তদন্ত কমিটির অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, লো ফ্রিকোয়েন্সির কারণে, সবার আগে ট্রিপ করে ঘোড়াশাল বিদুৎ কেন্দ্রের সাব স্টেশন। এতে বাড়তি চাপ পড়ায় পূর্বাঞ্চলের ২০টির বেশি বিদ্যুৎ কেন্দ্র সেকেন্ডের মধ্যে বন্ধ হয়ে যায়।

এ ঘটনার পর বাড়তি সতর্ক পিজিসিবি এবং বিতরণ কোম্পানিগুলো। দেশের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চল ৪টি গ্রিড লাইনে সংযুক্ত। এগুলো দিয়ে ১২০০ মেগাওয়টের মতো বিদ্যুৎ আনা যায় পূর্বাঞ্চলে। কিন্তু গ্রিড বিপর্যয়ের পর আনা হচ্ছে ৬ থেকে সাড়ে ৬০০ মেগাওয়াট। যে কারণে এসব অঞ্চলে বেড়েছে লোডশেডিং।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ