1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৫০ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
বরিশাল ডিসি ঘাট দখলে মরিয়া চিহ্নিত অপরাধীরা নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা সুলভ মুল্যে ইফতার বুকিং নিচ্ছে ‘লবস্টার রেস্ট্রুরেন্ট ও কনভেনশন হল’  সুলভ মুল্যে মানসম্পন্ন ইফতার বিক্রি করছে ‘খাবার বাড়ি সুইটস এন্ড রেস্ট্রুরেন্ট’ বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এ্যাল্যায়েন্স (বিএমটিএ) পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ

অপহরণের পর ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ নিল পুলিশ!

  • প্রকাশিত : রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২২
  • ৭৩ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
অনলাইন ডেস্ক // সেলস ট্যাক্সের এক এজেন্টকে অপহরণ করে দেড় লাখ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২ লাখ) মুক্তিপণের আদায় করার অভিযোগ উঠেছে ভারতের দিল্লি পুলিশের তিন কনস্টেবলের বিরুদ্ধে। ইতোমধ্যে অভিযুক্ত দুই কনস্টেবল সন্দীপ এবং রবিনকে গ্রপ্তার করেছে পুলিশ। অন্য অভিযুক্ত কনস্টেবল অমিত এবং এক দুষ্কৃতিকে খুঁজছে পুলিশ।

দেশটির পুলিশ সূত্রের খবর, দিল্লির জিটিবি এনক্লেভ থেকে সেলস ট্যাক্সের ওই এজেন্টকে অপহরণ করেন তিন কনস্টেবল। এই কাজে তাদের সহযোগিতা করেন গৌরব নামে এক দুষ্কৃতি। অভিযুক্তদের জেরা করে পুলিশ জানতে পেরেছে, ওই এজেন্টের কাছ থেকে দেড় লাখ রুপি মুক্তিপণও আদায় করেন তারা। টাকা না দিলে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হবে বলেও হুমকি দেন অভিযুক্তরা।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, জিটিবি এনক্লেভে পরিবারকে নিয়ে থাকেন ওই এজেন্ট। গত ১১ অক্টোবর কাজ থেকে গাড়ি চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। এজেন্টের দাবি, শহদারা উড়ালপুল পার করতেই সাদা রঙের একটি গাড়ি ওভারটেক করে তার পথ আটকায়। কেন পথ আটকানো হচ্ছে, এ কথা জিজ্ঞাসা করতেই তিন ব্যক্তি গাড়ি থেকে নামেন এবং তাকে মারধর শুরু করেন।

ওই এজেন্টের আরও দাবি, মারধরের পর সাদা রঙের ওই গাড়িতে জোর করে তুলে নিয়ে যান। তিন জনের মধ্যে এক জন এজেন্টের বুকে পিস্তল ঠেকিয়ে ৩৫ হাজার রুপি ছিনিয়ে নেন। শুধু তাই নয়, তার কাছ থেকে পাঁচ লাখ রুপি দাবি করা হয় বলেও অভিযোগ। যদি সেই অর্থ দিতে না পারেন, তাহলে আটকে রেখে দেওয়ারও হুমকি দেন অপহরণকারীরা।

এজেন্ট আরও দাবি করেন, তাকে শহদরা জেলার স্পেশাল স্টাফের অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। তার পর মেডিকেল পরীক্ষা করানোর জন্য জিটিবি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেও অর্থের জন্য হুমকি দেওয়া হয়। এর পর অপহরণকারীরা এজেন্টকে তার বাড়িতে নিয়ে যান। সেখান থেকে ৫০ হাজার রুপি আদায় করেন। শুধু তাই নয়, আরও ৭০ হাজার রুপি এক বন্ধুর কাছ থেকে ধার করে এক অপহরণকারীর স্ত্রীর অ্যাকাউন্টে পাঠাতে বাধ্য করা হয়। মোট দেড় লাখ রুপি আদায়ের পর ট্যাক্স এজেন্টকে ছেড়ে দেন অপরহণকারীরা।

তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে, অপহরণ এবং মুক্তিপণের মূল ষড়যন্ত্রকারী পলাতক কনস্টেবল অমিত। দিল্লি পুলিশের ৬ নম্বর ব্যাটেলিয়নে কর্মরত তিনি। অপহরণের জন্য ওয়াহিদ নামে এক অভিযুক্তের গাড়ি ব্যবহার করা হয়। দিল্লি পুলিশের সন্দেহ, এই ঘটনায় এক সাব-ইনস্পেক্টরও জড়িত আছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ