নিহতরা হলেন- জাহাজের ক্যাপ্টেন ফারুক বিন আব্দুল্লাহ, প্রকৌশলী মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, প্রধান কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম ও ডক কর্মচারী রহমত আলী। ডুবে যাওয়া জাহাজের সব নাবিকের বাড়ি মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুর এলাকায়।
শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) সকালে তিন জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
গত বুধবার বিকেলে চট্টগ্রাম বন্দরের বহিনোঙরের বঙ্গোপসাগর অংশে ধীরে ধীরে ডুবে যায় এমভি সুলতান সানজার নামের পাথর বোঝাই লাইটারেজ জাহাজটি। শেষ মুহূর্তে ছয় নাবিককে জাহাজে রেখে জীবন বাঁচাতে তিনজন লাফিয়ে পড়েন সাগরে। সেখানে থাকা কোস্ট গার্ডের একটি জাহাজ তিনজনকেই জীবিত উদ্ধার করে। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পাথর নিয়ে গন্তব্যে যাওয়ার সময় বঙ্গোপসাগরে অপর একটি জাহাজের সাথে সংঘর্ষ হয় এমভি সুলতান সানজারের। অতিরিক্ত পাথর বোঝাইয়ের কারণেই এমভি সুলতান সানজার নামের জাহাজটি ডুবে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সংঘর্ষের পর থেকে কোস্ট গার্ড এবং নৌবাহিনীর ১০ সদস্যের দুটি ডুবুরি দল নিখোঁজদের সন্ধানে সাগরে অভিযান শুরু করে।
কোস্ট গার্ডের উদ্ধারকারী সদস্য লে. ইফতেখার আলম বলেন, অতিরিক্ত পাথর বোঝাইয়ের কারণে জাহাজটি ডুবেছে। সাগর উত্তাল থাকায় উদ্ধার কাজেও ডুবুরিদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি হচ্ছে।
Leave a Reply