এদিন আদালতে হাজির না হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে সময়ের আবেদন করেন আল আমিন। অপরদকে ইসরাত জাহান তাকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারির আবেদন করেন। শুনানি শেষে পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
গত ৬ অক্টোবর আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে সাত পাতার লিখিত জবাব দাখিল করেন আল আমিন।
লিখিত জবাবে আল আমিন জানান, গত ২৫ আগস্ট বৈবাহিক সম্পর্কের তিক্ততা বৃদ্ধি এবং অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন তিনি। তবে বাদী ইসরাত জাহান বলেন, তালাকের কোনো কিছুই পাইনি। আমি ন্যায়বিচার চাই। গত ২৭ সেপ্টেম্বর এ মামলায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালত পাঁচ হাজার টাকা মুচলেকায় ৬ অক্টোবর পর্যন্ত আল আমিনের জামিন মঞ্জুর করেছিলেন। ওই দিন আদালতে আত্মসমর্পণ করে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন আল আমিন।
১ সেপ্টেম্বর যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন করার অভিযোগে মামলা দায়ের হয় জাতীয় দলের এই পেসারের বিরুদ্ধে। গত ৬ সেপ্টেম্বর এ মামলা থেকে আগাম জামিনও পেয়েছেন আল আমিন। ৭ সেপ্টেম্বর নতুন মামলা দায়ের করা হয় এই ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে।
স্ত্রী ইসরাত জাহান পারিবারিক সহিংসতার অভিযোগ তুলে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। যেখানে প্রতি মাসে ১০ লাখ টাকা ভরণপোষণ দাবি করেন তিনি। ২০১০ সালের পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইনের ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।
Leave a Reply