1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:২৪ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
রুপাতলী জাগুয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে তারুণ্যের উৎসবের শুভ উদ্বোধন নিয়ামতি ইউনিয়ন বিএনপি’র শুভেচ্ছায় সিক্ত জিয়াউদ্দিন সিকদার সৈয়দ আকবরসহ ক্ষতিগ্রস্ত নেতাদের পাশে বরিশাল নগর বিএনপি ! বরিশালে বিএনপি’র ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন কেন্দ্রীয় নেতা রহমাতুল্লাহ দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ – আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ হাট সুপার শপের গ্র‍্যান্ড র‍্যাফেল ড্র ২০২৪ অনুষ্ঠিত দেশের গণতন্ত্রকে রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান আবু নাসের রহমাতুল্লার সভাপতি জিয়াকে নিয়ে ভিত্তিহীন বক্তব্য, বরিশাল-পটুয়াখালী বাস মিনিবাস মালিক সমিতি’র নিন্দা তদন্ত প্রতিবেদনে দ্রুত এগোচ্ছিলেন এসআই মাজেদ, সাব-রেজিস্ট্রি থেকে দলিল প্রাপ্তিতেই ধীরগতি ! বরিশাল মহানগর/ বিএনপি নেতা জিয়াকে নিয়ে মানববন্ধনে মিথ্যা অভিযোগ, নগরজুড়ে নিন্দা

জুমার দিন পোশাক পরিধানের বিষয়ে যা বলেছেন নবীজি

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ৭ অক্টোবর, ২০২২
  • ১৩৩ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
অনলাইন ডেস্ক // মুসলিম উম্মাহর কাছে বিশেষ মর্যাদা রাখে যে দিনগুলো তার একটি হলো শুক্রবার। সপ্তাহের অন্য দিনগুলোর মধ্যে এর গুরুত্ব ও মর্যাদা এতো বেশি যে একে সপ্তাহের ঈদের দিন বলা হয়েছে। এদিনে আমলের জন্য ফজিলত রাখা হয়েছে। এই দিনে যিনি পবিত্র কোরআনের সুরায়ে কাহাফ তেলাওয়াত করবেন, তিনি শেষ জামানায় দাজ্জালের ফেতনা থেকে রক্ষা পাবেন।

দাজ্জাল যখন মানুষকে সৎপথ থেকে বিপথে নিয়ে আল্লাহর বিরুদ্ধে দাঁড় করাবে এবং বিভিন্নভাবে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবে সেই কঠিন মুহুর্তে জুমার দিনে সুরা কাহাফ তেলাওয়াতকারী আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহে রক্ষা পাবে। সিরাতুল মুস্তাকিম আঁকড়ে ধরতে পারবে। দাজ্জালের ধোঁকা তাকে সরল পথ থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না।

হজরত আলী রা. থেকে বর্ণিত, নবীজি সা. বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করবে, সে আট দিন পর্যন্ত সব ধরনের ফিৎনা থেকে নিরাপদ থাকবে। যদি দাজ্জাল বের হয় তবে সে দাজ্জালের ফিৎনা থেকেও নিরাপদ থাকবে।

জুমার আরও কিছু আমলের প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তার মধ্যে কিছু আমল ধারাবাহিক উল্লেখ করা হচ্ছে- এক. গোসল করা। দুই. উত্তম পোশাক পরিধান করা। তিন. সুগন্ধি ব্যবহার করা। চার. মনোযোগের সঙ্গে খুতবা শোনা।

এই চারটি আমলের কথা এক সঙ্গে একটি হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন—

যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করে উত্তম পোশাক পরিধান করবে এবং সুগন্ধি ব্যবহার করবে, যদি তার নিকট থাকে। তারপর জুমার নামাজে আসে এবং অন্য মুসল্লিদের গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যায়। নির্ধারিত নামাজ আদায় করে। তারপর ইমাম খুতবার জন্য বের হওয়ার পর থেকে সালাম পর্যন্ত চুপ করে থাকে। তাহলে তার এই আমল পূর্ববর্তী জুমার দিন থেকে পরের জুমা পর্যন্ত সমস্ত সগিরা গুনাহর জন্য কাফ্ফারা হবে।-(আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ