এতে করে কিছু কিছু স্থানে গাছপালা ভেঙে পড়ে। তবে বড় ধরনের কোন ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। এ সময় ভোলার ইলিশা এলাকার মেঘনা নদী উত্তাল হয়ে পড়ে। নদীতে থাকা লঞ্চের যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। তবে তীব্র তাপদাহের পর বৃষ্টিতে সাধারণ মানুষের মধ্যে স্বস্তি নেমে আসে।
ভোলার আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক মাহাবুবুর রহমান জানায়, এটি ছিল বছরের প্রথম কালবৈশাখী ঝড়। এ সময় বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৭ কিলোমিটার। পাশাপাশি বৃষ্টি হয় ১দশমিক ৭ মিলিমিটার। তবে দিনে আবহাওয়া মেঘাচ্ছন্ন থাকায় তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকলেও রাতে তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
Leave a Reply