জানা গেছে, ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে চরবাটামারা খেয়াঘাট এলাকায় লোহার সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এলজিএসপি-২ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় পৌনে দুই লাখ টাকা ব্যয়ে ইউনিয়ন পরিষদ এই সেতুটি নির্মাণ করে। নির্মাণের এক বছরের মধ্যেই সেতুটির একাংশ ভেঙে চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে চরবাটমারা ও আলীমাবাদ গ্রামের বাসিন্দারা এই সেতুতে কাঠ-বাঁশ দিয়ে চলাচল শুরু করেন। ৬ বছর ধরে এভাবেই ঝুঁকি নিয়ে চলছে।
চরবাটামারা খেয়াঘাটের ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেন বলেন, নির্মাণের এক বছর না যেতেই সেতুটি ভেঙে পড়ে। এর পর আর সংস্কার করা হয়নি। তাই ভাঙা সেতুতে সাঁকো বানিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
বাটামারা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. সালাহ উদ্দীন অশ্রু জানান, শিগগিরই সেতুটি সংস্কারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী তানজিলুর রহমান জানান, এলজিএসপি প্রকল্পের লোহার সেতুগুলো নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ ইউনিয়ন পরিষদ করে থাকে। উপজেলা প্রকৌশল দপ্তর থেকে বাজেট ও নকশা করে দেওয়া হয়।
Leave a Reply