1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩৬ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি’র ছাত্রদল নেতা পারভেজের রুহের মাঘফেরাত কামনায় দোয়া ডেনমার্কের মারিয়া সাংবাদিক মান্নু দম্পতিকে বিএমএসএফের সংবর্ধণা জিয়াউদ্দিন সিকদারকে ২৫ নং ওয়ার্ড কৃষকদলের নবগঠিত আহবায়ক কমিটির শুভেচ্ছা এসএসসি পরীক্ষা, কঠোর নজরদারিতে মাঠে বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান!   শেফালী আফরোজা’র বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার  বরিশালে এসআই সেলিমকে ফাঁসাতে অপ-প্রচারের অভিযোগ এসএসসি পরীক্ষা/ সুষ্ঠু পরিবেশ বজায়ে দূর-দূরান্তের কেন্দ্রে ছুটছেন বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান ! মেহেন্দিগঞ্জে মাদক মামলার স্বাক্ষীদের বিরুদ্ধে আসামীর স্ত্রীর চাঁদাবাজি মামলা! সত্যতা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন! বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানের দুরদর্শীতা/ কঠোর নজরদারীতে প্রত্যেকটি কেন্দ্রে নকলমুক্ত ! বাংলাদেশ পৌর ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতি’র বরিশাল বিভাগীয় ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

কৃষি জমি সংরক্ষণে সংসদে নতুন আইন প্রস্তাব

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৩১ মার্চ, ২০২২
  • ৪৯১ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

‘কৃষি জমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিল-২০২২’ নামের বিলটি সংসদে তোলা হলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সেটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য বেসরকারি সদস্যদের বিল ও বেসরকারি সদস্যদের সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠান।

কৃষি জমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিলে বলা হয়, আইন কার্যকর হওয়ার পর দেশের কোনো কৃষি জমি কৃষি ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না বা অন্য কোনো কাজের জন্য ভাড়া বা ইজারা বা অন্য কোনোভাবে হস্তান্তর করা যাবে না।

তবে ব্যক্তিগত বসবাসের জন্য ঘর নির্মাণ, কবরস্থান, শ্মশান, অন্যান্য ধর্মীয় সৎকারের স্থান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য এই বিধান প্রযোজ্য হবে না।

প্রস্তাবিত আইনে কৃষি জমির যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণের জন্য তদারক কমিটি গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান হবেন সংশ্লিষ্ট এলাকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। এছাড়া উপজেলার কৃষি, ভূমি, মৎস্য, শিক্ষা, পরিসংখ্যান, সমবায়, যুব উন্নয়ন, সমাজসেবা, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা এবং সকল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এর সদস্য হবেন।

বিলে বলা হয়, কোনো ব্যক্তি এ আইনের কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে তিন বছরের জেল অথবা ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

কেউ কৃষি জমিতে শিল্প কারখানা, রাস্তা, আবাসন বা অন্য স্থাপনা নির্মাণ করলে তদারক কমিটি নোটিস দিয়ে স্থাপনা ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেবে।

অন্য আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন, স্থাপনা ভেঙে ফেলার জন্য কোনো ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে না বলেও প্রস্তাবিত আইনে উল্লেখ করা হয়েছে।

দেশে আবাদি জমির পরিমাণ জনসংখ্যা বৃদ্ধি, শিল্পায়ন, নগরায়ণসহ নানা কারণে কমছে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ১৯৮০ সালে দেশের মোট জমির ৬৫ শতাংশের বেশি ছিল কৃষি জমি। চার দশকের ব্যবধানে ২০১৯ সালে তা নেমে আসে ৫৯ শতাংশে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ