1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
রবিবার, ০১ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:১৬ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
চতুর্থ শ্রেণি সরকারী কর্মচারী সমিতির প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল আজিজের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত চার ঘন্টাব্যাপী আলিয়ার হলে শিক্ষার্থীদের উপর ছাত্রলীগ নেতার হামলা মাদক ব্যবসায়ীদের চক্রান্তের স্বীকার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দুই সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া এস্টেটের বাংলাদেশীধ্যুষিত বিভিন্ন সিটিতে বিএনপির কমিটি গঠন মাদক নির্মূলে তৎপর স্টীমারঘাট পুলিশ ফাঁড়ি, ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১ পবিত্র রমজানে ৫ ওয়াক্ত নামাজ জামায়াতে আদায় বরিশালে সাইকেল উপহার পেলো ১৭০ শিক্ষার্থী বরিশালে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে চলছে স্পিডবোট কাউখালীতে পাষণ্ড স্বামীর নির্যাতনে স্ত্রী হাসপাতালে কলাপাড়ায় মা ছেলেকে কুপিয়ে পিটিয়ে হত্যার চেষ্টার ঘটনায় আটক- ১ জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে নলছিটিতে ৪ জনকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখমের অভিযোগ, শেবাচিমে ভর্তি

গৃহহীনদের ঘর দেয়া সবথেকে আনন্দের: প্রধানমন্ত্রী

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০২২
  • ৫৯ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
নিজস্ব প্রতিবেদক // প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মুজিব বর্ষ উপলক্ষে দেশের গৃহহীন ও ভূমিহীনদের ঘর উপহার দেয়াকে জীবনে সবথেকে আনন্দের দিন।

বুধবার জাতীয় সংসদে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমামের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। স্পিকার ড. শিরীন শারমিনের সভাপতিত্বে বেলা ১১টায় সংসদের অধিবেশন শুরু হয়।

মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ১ লাখ ১৭ হাজার ৩২৯টি ঘর উপহার দেয়া হয়েছে। তৃতীয় পর্যায়ে ৬৫ হাজার ৪৭৪টি ঘর দেয়া হবে।

সম্পূরক প্রশ্নে ফখরুল ইমাম প্রধানমন্ত্রীকে তার আনন্দের স্মৃতি সংসদে বর্ণনা করতে অনুরোধ করেন।

স্বাধীনতার পরে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য গুচ্ছগ্রাম তৈরির কাজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুরু করেছিলেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার স্বপ্ন ছিল দেশের কোনো মানুষ গৃহহীন, ভূমিহীন ও ঠিকানাবিহীন থাকবে না। এটা জাতির পিতার লক্ষ্য ছিল।

জাতির পিতার লক্ষ্য পূরণ করাই আমার একমাত্র কাজ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার লক্ষ্য মানুষকে উন্নত জীবন দেয়া। ১৯৯৬ সালে সরকারে আসার পর থেকে ভূমিহীন মানুষদের ঘর তৈরি করে দিচ্ছি এবং পুনর্বাসন করে যাচ্ছি। আমরা শুধু ঘর দিয়ে বসে থাকছি না, ঘর দেয়ার পরে তাদের অর্থ দিচ্ছি, প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। আয়ের পথও করে দিচ্ছি। আমার জীবনে বোধহয় ১৫ আগস্টের পরে যে দুঃখ, কষ্ট, যাতনা ভোগ করতে হয়েছে, সেই দুঃখের মধ্য দিয়ে, বোঝা নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলাম বাবার স্বপ্ন পূরণে।

ঘর উপহার দেয়ার পরে নিয়মিত খোঁজ খবর নিচ্ছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এটা খুব ভালোভাবে মনিটরিং করেন। কার্যালয়ে সচিব ও কর্মকর্তারা প্রায় যাচ্ছেন, তারা কেমন আছেন, দেখছেন। দেখে আসার পরে যে ছবি আমাকে পাঠালো। ঘর পাওয়ার পরে মানুষের যে অনুভূতি, একটা ঠিকানা পেয়েছে, সেই আনন্দে যে কান্না। সেই হাসি, কান্না, বেদনা উপলব্ধি করে, সেদিন আমিও… একটা মানুষ, একটা পরিবার যার একটা ঠিকানা পেয়েছে। ঘর পাওয়ার পরে জীবনটা যে পাল্টে গেছে। অভাব, দারিদ্র্য নেই। নিজের জীবনকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে।

তিনি বলেন, আমার জীবনে সবথেকে বড় আনন্দের দিন। একজন মানুষ, যার কিছু ছিল না, তাকে একটা ঘর দিয়ে তার মুখে হাসি ফুটাতে পেরেছি। এর থেকে বড় আনন্দের কিছু হতে পারে না। সেদিন আনন্দে চোখের পানি রাখতে পারিনি। আমি অঝোর ধারায় কেঁদেছিলাম। কারণ এটাইতো আমার বাবার স্বপ্ন ছিল।

এখন অনেকের ঘরে ফ্রিজ, টেলিভিশনসহ নানান আসবাবপত্র দিয়ে সাজানো হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, একটা মানুষকে যে ঠিকানা দিতে পেরেছি, জীবনটাকে পাল্টে দিতে পারলাম, এরচেয়ে আনন্দের আর কি হতে পারে।

দ্রব্যমূল্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ে সংসদ গরম করা হলো, সেই জন্যই আমি যখন প্রশ্নগুলো (তারকা চিহ্নিত প্রশ্ন) পেলাম, এটা এক নম্বরে নিয়ে আসলাম। ভাবলাম যে আজকে উত্তর দেব।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বব্যাপী সমস্ত জিনিসের দাম বেড়েছে। তার প্রভাব আমাদের ওপর পড়েছে, এটা স্বাভাবিক। আর কিছু লোকতো আছেই, যারা সুযোগটা নেয়ার চেষ্টা করে। সেটা যাতে নিতে না পারে, তার জন্য আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের বিরোধী দলের একজন সংসদ সদস্য (বিএনপির এমপি হারুন-অর রশীদ), তিনি আজকে নেই। থাকলে ভালো হতো। তিনি বললেন যে, খেজুর রিকশাওয়ালা কিনবে না। রিকশাওয়ালারা খেজুর খাবে না কেন? আমরা কিন্তু প্যাকেজে খেজুর সব জায়গায় দিচ্ছি না। কিছু ঢাকা শহরে রাখা হয়েছে, যেটা টিসিবির মাধ্যমে বিক্রি করা হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ