তদন্ত কমিটির প্রধান এডিএম শামীম ব্যাপারী বলেন, আমরা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছি। আমার কমিটির সঙ্গে যারা কাজ করেছেন, সবাই মিলে একটি চিত্র তুলে ধরেছি। আমরা জায়গাটি পরিদর্শন করেছি। এখানে বিভিন্ন সুপারিশ করা
হয়েছে। সেখানে আমরা নৌপথে অসম প্রতিযোগিতার বিষয়টি খুঁজে পেয়েছি এবং তা তুলে ধরেছি। কার আগে কে যাবে না যাবে এটা যেন না হয়। ছোট ছোট লঞ্চের পরিবর্তে যেন বড় নৌযানে যাত্রী পরিবহন করা হয়। যেহেতু এগুলো সামান্য ধাক্কা লাগলে ডুবে যায়। এমন আরও কিছু সুপারিশ যুক্ত করে আমরা প্রতিবেদনটি দাখিল করেছি।
জানা যায়, গত ২০ মার্চ দুপুর ২টায় সদর উপজেলার সৈয়দপুর কয়লাঘাট এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদীতে ‘এমভি রূসপী-৯’ কার্গো জাহাজের ধাক্কায় যাত্রীবাহী ‘এমএল আফসার উদ্দিন’ লঞ্চ ডুবে যায়। এ ঘটনায় শিশু, নারীসহ ১০ জনের মরদেহ উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা। এ ঘটনায় পর দিন জেলা প্রশাসক মঞ্জুরুল হাফিজের নির্দেশে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শামীম ব্যাপারীকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এক কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেন ডিসি।
Leave a Reply