হোটেল কর্তৃপক্ষ ও পরিবারের বরাত দিয়ে ট্যুরিস্ট পুলিশের পরিদর্শক রুহুল আমিন বলেন, বুধবার সকালে কলাতলীর হোটেল-মোটেল
জোনের সিকদার রিসোর্টে কক্ষ ভাড়া নেয় হৃদয়। বৃহস্পতিবার সকালেও নাস্তা করতে দেখেছে রিসোর্টের লোকজন। কিন্তু দুপুরে বের না হওয়ায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে দেখে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় হৃদয়ের মরদেহ আছে।
পরিবারের উদ্ধৃতি দিয়ে রুহুল আমিন আরও বলেন, কোনো একটা বিষয়ে পরিবারের সঙ্গে ঝগড়া হয়েছে বলে শুনেছি। ওই বিষয়ে তার মাকে মুঠোফোনে খুদে বার্তাও পাঠিয়ে ছিলেন হৃদয়। বার্তায় কী ছিল সেটি তার মা কক্সবাজার পৌঁছলে জানা যাবে।
তিনি আরও বলেন, হৃদয়ের মৃত্যুর সঠিক কারণ উদঘাটনে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
Leave a Reply