বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) এক সংবাদ সম্মেলনে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার মো. মিলন মাহমুদ জানান, বুধবার (২৩ মার্চ) রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হাজীগঞ্জ পৌরসভার মকিমাবাদ এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। ধর্ষণের দায়ে মো. সিরাজুল ইসলাম, তার মেয়ে বকুল বেগম, পুত্রবধূ সীমা আক্তার ও জোরপূর্বক গর্ভপাতের দায়ে ইসলামিয়া মডেল হাসপাতালের আয়া নাজমা বেগমকে গ্রেফতার করা হয়।
পরে আসামিদের স্বীকারোক্তিতেই পৌরসভার ৪নং ওয়ের্ডের মকিমাবাদ এলাকার ময়লা ফালানোর গ্যারেজ থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
চাঁদপুরের পুলিশ সুপার মো. মিলন মাহমুদ জানান, ভিকটিমের দুঃসম্পর্কের নানা হয় ধর্ষক সিরাজুল ইসলাম। ধর্ষণের ফলে ওই কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। বিষয়টি ধামাচাপা দিতেই জোরপূর্বক অবৈধ এ গর্ভপাতের পরিকল্পনা করে অভিযুক্তরা।
Leave a Reply