1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৩৩ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
নির্বাচনের পরিস্থিতি বিরাজমান, বিলম্ব করছে অন্তর্বর্তী সরকার- আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আওয়ামী লীগের রাজনীতির পুনর্জন্মদাতা জিয়াউর রহমান- আবু নাসের মোঃ রহমাতুল্লাহ গত ১৫ বছরে কৃষিক্ষেত্র ধ্বংস করে দিয়েছে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ- আবু নাসের মোঃ রহমাতুল্লাহ বরিশাল নগর বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণে নেতাকর্মীদের ঢল কৃষকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করেছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান- রহমাতুল্লাহ রুপাতলী জাগুয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে তারুণ্যের উৎসবের শুভ উদ্বোধন নিয়ামতি ইউনিয়ন বিএনপি’র শুভেচ্ছায় সিক্ত জিয়াউদ্দিন সিকদার সৈয়দ আকবরসহ ক্ষতিগ্রস্ত নেতাদের পাশে বরিশাল নগর বিএনপি ! বরিশালে বিএনপি’র ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন কেন্দ্রীয় নেতা রহমাতুল্লাহ দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ – আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ

যৌতুক না পেয়ে চুল কেটে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হয় হাছিনাকে

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০২২
  • ১০৩ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক // যৌতুকের দাবিকৃত চাহিদা অনুযায়ী টাকা না দেওয়ায় গৃহবধুর চুল কেটে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন। নির্যাতনের বিচার চেয়ে স্থানীয় থানা পুলিশের দারস্থ হলেও পুলিশ মামলা নেয়নি। নিরুপায় হয়ে ওই গৃহবধূ আদালতে মামলা দায়ে করেছেন।

মামলা করার প্রায় ১ মাস পার হলেও কোনো বিচার না পাওয়ায় নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী পরিবার। অন্যদিকে পুলিশ বলছে, আদালত থেকে মামলার বিষয়ে থানায় কোনো নির্দেশনা আসেনি।

জানা যায়, গত ২০১৫ সালের ২৩ জানুয়ারী নওগাঁর রানিনগর উপজেলার মধুপুর গ্রামের রেজাউল ইসলামের ছেলে ফিরোজ হোসেন পাশের ভান্ডারপুর গ্রামের হোসেন আলীর মেয়ে হাছিনা বেগমকে (২৬) বিয়ে করেন। বিয়ের দিন জামাতাকে চুক্তি অনুযায়ী ব্যবসা করার জন্য ১ লাখ টাকা যৌতুক হিসেবে দেন হাসিনার বাবা। কিছুদিন পর থেকেই ফিরোজ হোসেন আরও ১ লাখ টাকা এনে দেয়ার জন্য তার স্ত্রী হাছিনা বেগমকে চাপ দিতে থাকেন। হাসিনা দাবি মেনে না নেওয়ায় স্বামী ও স্বামীর পরিবারের লোকজন তার ওপর নির্যাতন শুরু করে। এক পর্যায়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারি স্বামী ফিরোজ হোসেনের সাথে হাসিনার চরম বাকবিতণ্ডা হয়। প্রতিপক্ষ হিসেবে মামা শ্বশুর ফজলু ও খালা শাশুড়ি শেফালী বেগম হাসিনাকে নির্যাতন করে।

নির্যাতনকারীরা হাছিনাকে এলোপাতারি মারপিট করলে একপর্যায়ে সে অজ্ঞান হয়ে পরে। এসময় প্রকাশ্যে স্বামী ফিরোজ হোসেনসহ অন্যরা কাঁচি দিয়ে হাসিনার চুল কেটে দেয়। পরে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হয়। তিনি এখন দরিদ্র বাবার বাড়িতে বসবাস করছেন।

নির্যাতনের শিকার হাসিনা জানান, ঘটনার পরদিন সকালে রানিনগর থানায় মামলা করতে গেলে থানা পুলিশ মামলা বা অভিযোগ নেয়নি। পরে নিরুপায় হয়ে ২৮ ফেব্রুয়ারি নওগাঁর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইবুনাল আদালত-১ এ মামলা দায়ের করেন। তবে মামলার চেষ্টার কথা অস্বীকার করেন রানিনগর থানার ওসি শাহিন আকন্দ। তিনি বলেন, গৃহবধূ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ থানায় অভিযোগ নিয়ে আসেনি।

এদিকে গৃহবধুর বাবা হোসেন আলী বলেন, মামলা দায়ের করা হলেও আসামিকে করা গ্রেফতার হয়নি। তবে রানিনগর থানার ওসি জানান, আদালতে করা মামলার ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা বা তদন্তের নির্দেশনা পাননি তারা। আদালতের নির্দেশনা পেলে সে অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও আশ্বাস দেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ