1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৮ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা সুলভ মুল্যে ইফতার বুকিং নিচ্ছে ‘লবস্টার রেস্ট্রুরেন্ট ও কনভেনশন হল’  সুলভ মুল্যে মানসম্পন্ন ইফতার বিক্রি করছে ‘খাবার বাড়ি সুইটস এন্ড রেস্ট্রুরেন্ট’ বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এ্যাল্যায়েন্স (বিএমটিএ) পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ বরিশালে পুর্ব শত্রুতার জেরে ৪ জনকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ, শেবাচিমে ভর্তি

বরিশাল বিভাগের ৩০ পয়েন্টে নদী খনন শুরু

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৬ অক্টোবর, ২০২১
  • ১১১ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিনিধি ॥ শুকনো মৌসুমে নৌযান চলাচলের উপযোগী করতে চলতি মাস থেকে বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন নৌ-রুটে খনন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। যা ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে। সবমিলিয়ে এবারে বিভাগে ৭টি রুটের ৩০ টি পয়েন্টে প্রায় ২১ লক্ষ ঘনমিটার পলিমাটি খনন করা হবে। বুধবার দুপুরে বরিশাল নদী বন্দরের সম্মেলন কক্ষে মেইন্টেনেন্স ড্রেজিং বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় একথা বলেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ড্রেজিং বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।

 

তিনি বলেন, বর্ষায় উজান থেকে নেমে আসা পানির সঙ্গে আমাদের দেশের নদ-নদীর প্রচুর বালু বা পলিমাটি বঙ্গোপসাগরে যায়। যদিও হিসাব অনুযায়ী ৭০ শতাংশ বঙ্গোপসাগরে যায়, বাকি ৩০ শতাংশ বালু আমাদের অভ্যন্তরীন নদ-নদীতে থেকে যায়। আর এ ৩০ শতাংশের কারণে প্রতিবছর নৌ-রুট রক্ষায় মেইন্টেনেন্স ড্রেজিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে হচ্ছে আমাদের। নয়তো শুকনো মৌসুমে নৌপথগুলো চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যাবে। তখন নৌপথ সচল রাখতে আমাদের সেখানে ড্রেজিং করতে হয়।

 

তিনি আরও বলেন, “বরিশাল বিভাগে অতিদ্রুত আমরা ১ হাজার ৪০০ কিলোমিটার নৌপথ উদ্ধার করবো। এর মধ্য দিয়ে নৌযান চলাচল আরও সহজ হবে। বিআইডব্লিউটিএর বর্তমানে ৪৫ টি ড্রেজার রয়েছে। নতুন করে ২০২৩ সালে আরও ৩৫টি ড্রেজার যুক্ত হবে। বরিশাল বিভাগের খনন কাজে একসাথে ১০ থেকে ১২ টি ড্রেজার কাজ করবে। প্রয়োজনে সরকারের পাশাপাশি টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ড্রেজারও ব্যবহার করা যাবে”। প্রকৌশলী মিজানুর বলেন, “আমাদের ড্রেজারের সংখ্যা বাড়লেও আগে ৭ থেকে ৮টি ড্রেজারে আমাদের যে পরিমান জনবল ছিল এখনও তাই রয়ে গেছে। ফলে জনবলের অভাবে আমাদের দ্রুত কাজ করতে অনেক সময় সমস্যা হয়”।

 

সভায় নৌ-সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক আবদুল মতিন সরকার, বরিশাল নৌ বন্দর কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান সহ বিআইডব্লিউটিএ, বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তা, লঞ্চ মালিকরা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ