1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
রবিবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৩ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
সাগর যাত্রার প্রস্তুতিতে ব্যস্ত জেলেরা খাল থেকে মাটি কেটে নেওয়ায় সড়কে ধস রাজনীতি উত্তরাধিকার সূত্রের কোন সাম্রাজ্য নয়: ভিপি নূর কুয়াকাটায় অটোভ্যান-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ-আহত-৪ কলাপাড়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ‘এইচপিভি’ টিকা প্রদান কলাপাড়ায়  চাঁদাবাজি মামলায় জামিনসহ ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি পেলেন সাবেক ত্রান প্রতিমন্ত্রীর ভাই নার্সিং ব্যবসার আড়ালে নানা অনিয়মের জন্ম দিয়েছে আ’ লীগের ক্ষমতা দেখানো জহির বরিশাল মহানগর বিএনপি, সদস্য সচিব জিয়াউদ্দিন সিকদারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার! কুয়াকাটায় আন্তর্জাতিক সিসা দূষণ প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও ছিল মেয়র সাদিকের দখলদারিত্ব, রেহাই পায়নি প্রধান শিক্ষকও !

বরিশাল বিভাগের ৩০ পয়েন্টে নদী খনন শুরু

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৬ অক্টোবর, ২০২১
  • ১৫২ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিনিধি ॥ শুকনো মৌসুমে নৌযান চলাচলের উপযোগী করতে চলতি মাস থেকে বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন নৌ-রুটে খনন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। যা ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে। সবমিলিয়ে এবারে বিভাগে ৭টি রুটের ৩০ টি পয়েন্টে প্রায় ২১ লক্ষ ঘনমিটার পলিমাটি খনন করা হবে। বুধবার দুপুরে বরিশাল নদী বন্দরের সম্মেলন কক্ষে মেইন্টেনেন্স ড্রেজিং বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় একথা বলেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ড্রেজিং বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।

 

তিনি বলেন, বর্ষায় উজান থেকে নেমে আসা পানির সঙ্গে আমাদের দেশের নদ-নদীর প্রচুর বালু বা পলিমাটি বঙ্গোপসাগরে যায়। যদিও হিসাব অনুযায়ী ৭০ শতাংশ বঙ্গোপসাগরে যায়, বাকি ৩০ শতাংশ বালু আমাদের অভ্যন্তরীন নদ-নদীতে থেকে যায়। আর এ ৩০ শতাংশের কারণে প্রতিবছর নৌ-রুট রক্ষায় মেইন্টেনেন্স ড্রেজিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে হচ্ছে আমাদের। নয়তো শুকনো মৌসুমে নৌপথগুলো চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যাবে। তখন নৌপথ সচল রাখতে আমাদের সেখানে ড্রেজিং করতে হয়।

 

তিনি আরও বলেন, “বরিশাল বিভাগে অতিদ্রুত আমরা ১ হাজার ৪০০ কিলোমিটার নৌপথ উদ্ধার করবো। এর মধ্য দিয়ে নৌযান চলাচল আরও সহজ হবে। বিআইডব্লিউটিএর বর্তমানে ৪৫ টি ড্রেজার রয়েছে। নতুন করে ২০২৩ সালে আরও ৩৫টি ড্রেজার যুক্ত হবে। বরিশাল বিভাগের খনন কাজে একসাথে ১০ থেকে ১২ টি ড্রেজার কাজ করবে। প্রয়োজনে সরকারের পাশাপাশি টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ড্রেজারও ব্যবহার করা যাবে”। প্রকৌশলী মিজানুর বলেন, “আমাদের ড্রেজারের সংখ্যা বাড়লেও আগে ৭ থেকে ৮টি ড্রেজারে আমাদের যে পরিমান জনবল ছিল এখনও তাই রয়ে গেছে। ফলে জনবলের অভাবে আমাদের দ্রুত কাজ করতে অনেক সময় সমস্যা হয়”।

 

সভায় নৌ-সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক আবদুল মতিন সরকার, বরিশাল নৌ বন্দর কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান সহ বিআইডব্লিউটিএ, বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তা, লঞ্চ মালিকরা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ