1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা সুলভ মুল্যে ইফতার বুকিং নিচ্ছে ‘লবস্টার রেস্ট্রুরেন্ট ও কনভেনশন হল’  সুলভ মুল্যে মানসম্পন্ন ইফতার বিক্রি করছে ‘খাবার বাড়ি সুইটস এন্ড রেস্ট্রুরেন্ট’ বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এ্যাল্যায়েন্স (বিএমটিএ) পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ বরিশালে পুর্ব শত্রুতার জেরে ৪ জনকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ, শেবাচিমে ভর্তি বসিক উপ নির্বাচনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে মো: রাশিক হাওলাদার চরকাউয়া খেয়াঘাটে অপ্রতিরোধ্য জুয়ার আসর !

বরিশালে কাশবন দেখতে দর্শনার্থীদের ভিড়

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৬ অক্টোবর, ২০২১
  • ১১৭ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিনিধি ॥ বরিশাল নগরীর অদূরে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকাসহ খয়রাবাদ সেতুর ঢালে দিগন্ত জুড়ে ফুটে আছে সারি সারি শুভ্র কাশফুল। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও বরিশাল-পটুয়াখালী হাইওযয়ে মহাসড়কের দু’পাশে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে কাশবন দেখতে প্রতিদিন দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়ছে। শরতের এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে সেখানে ভিড় করেন বরিশাল ও এর নিকটবর্তী এলাকার অসংখ্য মানুষ।

করোনা পরিস্থিতিতে হাঁপিয়ে ওঠা মানুষের কাছে এ কাশবন যেন একরাশ আনন্দ আর সাময়িক মুক্তির বারতা। বিশেষ করে শুক্রব ও শনিবারসহ ছুটির দিনগুলিতে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায়। এখানে তাকালেই দেখা যাবে নীল আকাশের নিচে বাতাসে দোল খায় সাদা কাশফুল। সেই কাশবন যেন হয়ে উঠেছে শিল্পীর তুলিতে আঁকা কোনো ছবি! তাই তো অনেকেই ছুটছেন সেখানে বিনোদন পেতে।

বিনোদন পেতে দর্শনার্থীরা কাঁশফুলের সাথে মিলেমিশে একাকার হচ্ছেন। ক্যামেরা বা মুঠোফোনে ছবি তোলায় মেতে উঠেছে অনেকেই। আবার শরতের এ সময়টাতে সাদা আর সবুজের সাথে একাত্ম হয়ে ছুটে বেড়ায় কোমলমতি শিশু থেকে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী ও বৃদ্ধরা।

শরৎকাল মানেই শুভ্রতার ঋতু। শরৎ মানেই কাশফুলের সাদা হাসি। তাইতো শরতের বিকেলে রোদ-বৃষ্টির লুকোচুরি উপেক্ষা করে যান্ত্রিক পরিবেশকে পেছনে ফেলে প্রকৃতির কাছ থেকে একটু প্রশান্তি পেতে প্রায়ই কাশবনে ছুটে আসেন বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। এখানে ঘুরতে আসা এক দর্শনার্থী জানান, করোনার কারণে সমগ্র বিশ্ববাসী এক প্রকার বন্দি জীবন কাটিয়েছে।

করোনার প্রভাব কিছুটা কমে যাওয়ায় কাশবনের এ সৌন্দর্য্য উপভোগ করতেই তারা এখানে এসেছেন। তিনি আরো বলেন, “আকাশে নরম তুলার মতো, শুভ্র মেঘের মতো ভেসে বেড়াতে না পারলেও কাশফুলের জগতে ঘুরে বেড়াতে পারেন, পারেন সাদা ধবধবে কাশবনে হারিয়ে যেতে”।

শহুরে ব্যস্ত জীবন আর কোলাহলময় যান্ত্রিক জীবন থেকে কিছুক্ষণের জন্য হলেও কাশফুলের বিস্তীর্ণ প্রান্তরে ঘুরতে বা বেড়াতে যেতে পারেন। হারিয়ে যেতে পারেন কিছুক্ষণের জন্য হলেও ধবধবে সাদা কাশফুলের বনে।সরজমিন ঘুরে দেখা যায় তরুণীরা খোঁপায় কাশফুল গেঁথে সেলফি তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছে। শিশু, নারী-পুরুষসহ দর্শনার্থীদের পদভারে মুখর কাশবনে চলছে সেলফি তোলার ধুম।

চারদিকে কাশফুলে ঘেরা অদ্ভুত নজরকাঁড়া স্নিগ্ধ পরিবেশ যে কাউকে মুহূর্তে মন ভরিয়ে দেবে এতে কোন সন্দেহ নেই। মনোমুগ্ধকর পরিবেশে অবস্থিত এই কাশবন আর এখানকার প্রকৃতি যে এতো বিচিত্র হতে পারে তা এখানে না আসলে বোঝাই যাবে না।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ