1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২২ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
সেই বশিরের হাত থেকে রেহাই পায়নি স্কুল শিক্ষকও, ছাত্রলীগ পরিচয়ে তাণ্ডব ! ২৫ নং ওয়ার্ড বিএনপির ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত জিয়াউদ্দিন সিকদার সাগর যাত্রার প্রস্তুতিতে ব্যস্ত জেলেরা খাল থেকে মাটি কেটে নেওয়ায় সড়কে ধস রাজনীতি উত্তরাধিকার সূত্রের কোন সাম্রাজ্য নয়: ভিপি নূর কুয়াকাটায় অটোভ্যান-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ-আহত-৪ কলাপাড়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ‘এইচপিভি’ টিকা প্রদান কলাপাড়ায়  চাঁদাবাজি মামলায় জামিনসহ ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি পেলেন সাবেক ত্রান প্রতিমন্ত্রীর ভাই নার্সিং ব্যবসার আড়ালে নানা অনিয়মের জন্ম দিয়েছে আ’ লীগের ক্ষমতা দেখানো জহির বরিশাল মহানগর বিএনপি, সদস্য সচিব জিয়াউদ্দিন সিকদারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার!

বরিশালে কাশবন দেখতে দর্শনার্থীদের ভিড়

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৬ অক্টোবর, ২০২১
  • ১৬৫ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিনিধি ॥ বরিশাল নগরীর অদূরে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকাসহ খয়রাবাদ সেতুর ঢালে দিগন্ত জুড়ে ফুটে আছে সারি সারি শুভ্র কাশফুল। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও বরিশাল-পটুয়াখালী হাইওযয়ে মহাসড়কের দু’পাশে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে কাশবন দেখতে প্রতিদিন দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়ছে। শরতের এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে সেখানে ভিড় করেন বরিশাল ও এর নিকটবর্তী এলাকার অসংখ্য মানুষ।

করোনা পরিস্থিতিতে হাঁপিয়ে ওঠা মানুষের কাছে এ কাশবন যেন একরাশ আনন্দ আর সাময়িক মুক্তির বারতা। বিশেষ করে শুক্রব ও শনিবারসহ ছুটির দিনগুলিতে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায়। এখানে তাকালেই দেখা যাবে নীল আকাশের নিচে বাতাসে দোল খায় সাদা কাশফুল। সেই কাশবন যেন হয়ে উঠেছে শিল্পীর তুলিতে আঁকা কোনো ছবি! তাই তো অনেকেই ছুটছেন সেখানে বিনোদন পেতে।

বিনোদন পেতে দর্শনার্থীরা কাঁশফুলের সাথে মিলেমিশে একাকার হচ্ছেন। ক্যামেরা বা মুঠোফোনে ছবি তোলায় মেতে উঠেছে অনেকেই। আবার শরতের এ সময়টাতে সাদা আর সবুজের সাথে একাত্ম হয়ে ছুটে বেড়ায় কোমলমতি শিশু থেকে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী ও বৃদ্ধরা।

শরৎকাল মানেই শুভ্রতার ঋতু। শরৎ মানেই কাশফুলের সাদা হাসি। তাইতো শরতের বিকেলে রোদ-বৃষ্টির লুকোচুরি উপেক্ষা করে যান্ত্রিক পরিবেশকে পেছনে ফেলে প্রকৃতির কাছ থেকে একটু প্রশান্তি পেতে প্রায়ই কাশবনে ছুটে আসেন বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। এখানে ঘুরতে আসা এক দর্শনার্থী জানান, করোনার কারণে সমগ্র বিশ্ববাসী এক প্রকার বন্দি জীবন কাটিয়েছে।

করোনার প্রভাব কিছুটা কমে যাওয়ায় কাশবনের এ সৌন্দর্য্য উপভোগ করতেই তারা এখানে এসেছেন। তিনি আরো বলেন, “আকাশে নরম তুলার মতো, শুভ্র মেঘের মতো ভেসে বেড়াতে না পারলেও কাশফুলের জগতে ঘুরে বেড়াতে পারেন, পারেন সাদা ধবধবে কাশবনে হারিয়ে যেতে”।

শহুরে ব্যস্ত জীবন আর কোলাহলময় যান্ত্রিক জীবন থেকে কিছুক্ষণের জন্য হলেও কাশফুলের বিস্তীর্ণ প্রান্তরে ঘুরতে বা বেড়াতে যেতে পারেন। হারিয়ে যেতে পারেন কিছুক্ষণের জন্য হলেও ধবধবে সাদা কাশফুলের বনে।সরজমিন ঘুরে দেখা যায় তরুণীরা খোঁপায় কাশফুল গেঁথে সেলফি তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছে। শিশু, নারী-পুরুষসহ দর্শনার্থীদের পদভারে মুখর কাশবনে চলছে সেলফি তোলার ধুম।

চারদিকে কাশফুলে ঘেরা অদ্ভুত নজরকাঁড়া স্নিগ্ধ পরিবেশ যে কাউকে মুহূর্তে মন ভরিয়ে দেবে এতে কোন সন্দেহ নেই। মনোমুগ্ধকর পরিবেশে অবস্থিত এই কাশবন আর এখানকার প্রকৃতি যে এতো বিচিত্র হতে পারে তা এখানে না আসলে বোঝাই যাবে না।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ